Posts

৬০ টি উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম

Image
বৈজ্ঞানিক নামকরণ বা দ্বিপদী নামকরণ: দ্বিপদী নামকরণ হলো দুটি পদের সমন্বয়ে উদ্ভিদ ও প্রাণীর নামকরণের পদ্ধতি। এই নামকরণ ল্যাটিন ভাষায় করা হয় এবং এর দুইটি অংশ থাকে। প্রথমে গণের নাম এবং শেষে প্রজাতির নাম থাকে। এই নামকে বৈজ্ঞানিক নামও বলা হয়। সুইডিশ প্রকৃতিবিদ ক্যারোলাস লিনিয়াস হলেন দ্বিপদী নামকরণ পদ্ধতির প্রবক্তা। গুরুত্বপূর্ণ কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম নিচে দেয়া হলো- সাধারণ নাম→বৈজ্ঞানিক নাম ১। গোলআলু Solanum tuberosun ২। পিয়াজ Allium cepa ৩। ধান Oryza sativa ৪। জবা Hibiscus rosa-sinensis ৫। পাট Corchorus capsularis ৬। আম Mangifera indica ৭। কাঁঠাল Artocarpus heterophyllus ৮। শাপলা Nymphea nouchali ৯। রুই মাছ Labeo rohita ১০। কাতলা Catla catla ১১। সিংহ Panthera leo ১২। রয়েল বেঙ্গল টাইগার Panthera tigris ১৩। ম্যালেরিয়া জীবাণু Plasmodium vivax ১৪। আরশোলা Periplaneta americana ১৫। মৌমাছি Apis indica ১৬। ইলিশ Tenualosa ilisha ১৭। কুনোব্যাঙ Bufo/Duttaphrynus melanostictus ১৮। দোয়েল Copsychus saularis ১৯। মানুষ Homo sapiens ২০। কলেরা জীব

আল কুরআনের সূরাসমূহের নাম, নামের অর্থ এবং আয়াতসংখ্যা

Image
আল কুরআনের সূরাগুলোর নামের অর্থ প্রথম বন্ধনীর ভেতর উল্লেখ করা হলো। সূরার নাম→অর্থ→আয়াতসংখ্যা     ১। আল- ফাতিহা (সূচনা) → ৭ ২। আল-বাকারা (বকনা-বাছুর)→২৮৬ ৩। আল-ইমরান(ইমরানের পরিবার) →২০০ ৪। নিসা (নারী) → ১৭৬ ৫। আল-মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত টেবিল) → ১২০ ৬। আল-আনআম (গৃহপালিত পশু) →১৬৫ ৭। আল-আরাফ (উচু স্থানসমূহ)→২০৬ ৮। আল-আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ)→৭৫ ৯। আত-তাওবাহ (অনুশোচনা)→১২৯ ১০। ইউনুস (একজন নবী)→১০৯ ১১। হুদ (একজন নবী)→১২৩ ১২। ইউসুফ (একজন নবী)→১১১ ১৩। আর-রাদ (বজ্রনাদ)→৪৩ ১৪। ইবরাহীম (একজন নবী)→৫২ ১৫। আল-হিজর (পাথুরে পাহাড়)→৯৯ ১৬। আন-নাহল (মৌমাছি)→১২৮ ১৭। বনি ইসরাইল (ইহুদী জাতি)→১১১ ১৮। আল-কাহফ (গুহা)→১১০ ১৯। মারিয়াম (নবী ঈসা(আঃ) এর মা)→৯৮ ২০। ত্বা হা (ত্বা হা)→১৩৫ ২১। আল-আম্বিয়া (নবীগণ)→১১২ ২২। আল-হাজ্ব (হজ্ব)→৭৮ ২৩। আল-মুমিনুন (মুমিনগণ)→১১৮ ২৪। আন-নূর (আলো)→৬৪ ২৫। আল-ফুরকান (সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রম্থ)→৭৭ ২৬। আশ-শুআরা (কবিগণ)→২২৭ ২৭। আন-নমল (পিপীলিকা)→৯৩ ২৮। আল-কাসাস (কাহিনী)→৮৮ ২৯। আল-আনকাবুত (মাকড়সা)→৬৯

মানবদেহের অস্থিসমূহের নাম ও সংখ্যা

Image
মানবদেহের অস্থির নাম ও সংখ্যা  মানবদেহে হাড়ের সংখ্যা ২০৬ টি দেহের সবচেয়ে বড় অস্থির নাম ফিমার দেহের সবচেয়ে ছোট অস্থির নাম স্টেপিস একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার দেহে ২৭০ থেকে ৩৫০ টি অস্থি থাকে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে কতকগুলো অস্থি একসাথে যুক্ত হয়ে নতুন অস্থি গঠন করে এবং ২০৬ হাড় নিয়ে পূর্ণাঙ্গ দেহ গঠিত হয়। [বন্ধনীভূক্ত সংখ্যা =অস্থি সংখ্যা ] করোটি- Skull: খুলির অস্থি - Cranial bone (৮) পশ্চাৎ অস্থি- Occipital bone ঊর্ধ্ব অস্থি- Parietal bone (২) অগ্র অস্থি- Frontal bone পার্শ্ব অস্থি - Temporal bone(২) অন্তস্থ অস্থি- Sphenoid bone চোখপশ্চাৎ অস্থি- Ethnoid bone                       খুলির অস্থি মুখমণ্ডলীয় অস্থি- Facial Bone: নাসা অস্থি- Nasal bone (২) ঊর্ধ্বচোয়াল অস্থি (উপরের চোয়াল)- Maxillae bone (২) ল্যাক্রিমাল অস্থি (২) জাইগোম্যাটিক অস্থি (২) প্যালাটাইন অস্থি (২) ইনফেরিয়র ন্যাসাল কঙ্কা (২) ভোমার ম্যান্ডিবল (নিচের চোয়াল) হাইওয়েড অস্থি                     মুখমণ্ডলীয় অস্থি মধ্যকর্ণ- In the middle ear: ম্যালিয়াস (২) ইন

বিশ্বের ৭০ টি অঞ্চলের ভৌগোলিক উপনাম

Image
1/ সূর্যোদয়ের দেশ – জাপান 2/ ভূ-স্বর্গ – কাশ্মীর 3/ নিষিদ্ধ দেশ – তিব্বত 4/ নিষিদ্ধ নগরী – লাসা 5/ মুক্তার দ্বীপ – বাহরাইন 6/ সমুদ্রের বধু – গ্রেট বিটেন 7/ নিশীথ সূর্য্যের দেশ – নরওয়ে 8/ সাদা হাতির দেশ – থাইল্যান্ড 9/ বাজারের শহর – কায়রো 10/ নীল নদের দেশ – মিশর 11/ আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড 12/ প্রাচ্যের ডান্ডি – নারায়ণগঞ্জ 13/ বজ্রপাতের দেশ – ভূটান 14/ সোনালী তোরণের শহর – সানফ্রান্সিসকো 15/ ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম 16/ স্কাই স্ক্রাপার্সের শহর – নিউইয়র্ক 17/ ব্রিটেনের বাগান – কেন্ট (ইংল্যান্ড) 18/ মসজিদের শহর – ঢাকা 19/ সাদা শহর – বেলগ্রেড (যুগোস্লাভিয়া) 20/ মুক্তার দেশ – কিউবা 21/ বাতাসের শহর – শিকাগো 22/ হাজার দ্বীপের দেশ – ফিনল্যান্ড 23/ মন্দিরের শহর – বেনারস 24/ মরুভুমির দেশ – আফ্রিকা 25/ নীরব শহর – রোম 26/ পবিত্র ভুমি – প্যালেস্টাইন 27/ ভূমিকম্পের দেশ – জাপান 28/ সাত পাহাড়ের শহর – রোম 29/ দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন – নিউজিল্যান্ড 30/ প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন – জাপান 31/ শ্বেতাঙ্গদের কবরস্থান – গিনিকোস্ট 32/ পান্না দ্বীপ – আয়ারল্যান্ড 33

৫০টি সংক্ষিপ্ত শব্দের পূর্ণরূপ

Image
১। Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity. ২। HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer Protocol. ৩। HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer Protocol Secure. ৪। URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator. ৫। IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol ৬। VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information Resource Under Seized. ৭। SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module. ৮। 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation. ৯। GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile Communication. ১০। CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple Access. ১১। UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile Telecommunication System. ১২। RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming ১৩। AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave ১৪। SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File ১৫। AMR এর পূর্ণরূপ — Adaptive Multi- Rate Codec ১৬। JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application Descriptor ১৭। JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive ১৮। MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll ১৯। 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Partnership Project ২০। 3GP এর পূর্ণরূ

নিষিদ্ধ দেশ তিব্বত

Image
তিব্বত নিষিদ্ধ দেশ। একে পৃথিবীর ছাদও বলা হয়। এই দুটি উপাধি পাবার পেছনে যে কারণটি লুকিয়ে আছে তা হল সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে এর উচ্চতা।  শত শত বছর ধরে হিমালয়ের উত্তর অংশে দাঁড়িয়ে আছে তিব্বত নামের এই রহস্যময় রাজ্যটি। তিব্বতে যে কী আছে সে ব্যাপারে সবার মনে রয়েছে জিজ্ঞাসা। হিমালয়ের উত্তরে অবস্থিত ছোট একটি দেশ তিব্বত। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে ত্রয়োদশ দালাইলামা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত গণচীনের একটি সশাসিত অঞ্চল তিব্বত। মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত এই অঞ্চলটি তিব্বতীয় জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল। এই অঞ্চলটি চীনের অংশ হলেও এখানকার অনেক তিব্বতি এই অঞ্চলকে চীনের অংশ মানতে নারাজ। ১৯৫৯ সালে গণচীনের বিরুদ্ধে তিব্বতিরা স্বাধিকার আন্দোলন করলে সেটি ব্যর্থ হয়। তখন দালাইলামার নেতৃত্বে অসংখ্য তিব্বতি ভারত সরকারের আশ্রয় গ্রহণপূর্বক হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় বসবাস শুরু করেন। সেখানে স্বাধীন তিব্বতের নির্বাসিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। তিব্বতের রহস্য অজানার পেছনে এর প্রকৃতি ও দুর্গম পরিবেশ অনেক ক্ষেত্রে দায়ী। রাজধানী লাসা থেকে মাত্র ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গোবি মরুভূমি। মরুভূমির নিষ্ঠুর ও কষ্টদায়ক পরিবেশ এসব এলা

সংক্ষেপে "বারমুডা ট্রায়াঙ্গল " রহস্য

Image
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল ! পৃথিবীর রহস্যময় স্থানগুলোর তালিকা করা হলে সে তালিকার প্রথম দিকে থাকবে এই নামটি । রহস্যময়, ভূতুড়ে, গোলমেলে, অপয়া সব বিশেষণই বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের জন্য উপযুক্ত । সারা বিশ্বজুড়ে সব চাইতে অলোচিত রহস্যময় অঞ্চল হচ্ছে এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গল । এর রহস্য উদঘাটনের জন্য অসংখ্য গবেষণা চালানো চয়েছে, এই স্থানকে নিয়ে অন্তর্জাতিক গনমাধ্যমে অসংখ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল তৈরি করেছে ডকুমেন্টারি । তবু আজো এই স্থানটির রহস্যময়তার নেপথ্যে কি রয়েছে তা জানা সম্ভব হয় নি । বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এলাকাটি আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ ত্রিভুজাকার অঞ্চল যেখান বেশ কিছু জাহাজ ও উড়োজাহাজ রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে গেছে চিরদিনের জন্য । কিন্তু সত্যিকার অর্থে বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের ভৌগলিক অবস্থান নির্দিষ্ট নয় । কেউ মনে করেন এর আকার ট্রাপিজয়েডের মত যা ছড়িয়ে আছে স্ট্রেইটস অব ফ্লোরিডা, বাহামা এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপপূঞ্জ এবং ইশোর পূর্বদিকের আটলান্টিক অঞ্চল জুড়ে । আবার কেউ কেউ এগুলোর সাথে মেক্সিকোর উপসাগরকেও যুক্ত করেন । তবে লিখিত বর্ণনায় য